বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৪৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম:
প্রার্থীতা ঘোষণা স্হগিত করলো বিএনপির মাদারীপুর-১ আসনের প্রকাশ্যে আসলো উজ্জ্বল শুক্ল’র সুর-অসুর কবিতা আসলাম চৌধুরী বিএনপি থেকে পদত্যাগ করেননি চট্টগ্রামের সেন্ট্রাল প্লাজায় নারী ক্রেতার মর্যাদাহানি – বিক্রেতার অশোভন আচরণে ক্ষোভ, থানায় জিডি বোয়ালখালীতে জগদ্ধাত্রী পূজা উপলক্ষে বলাকা সংঘের উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা আমি বোয়ালখালীকে মাদক মুক্ত করতে চাই! মাদক ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সবসময় জিরো টলারেন্স :ওসি লুৎফুর রহমান ঘুষখোর পিয়ন শরীফুল চান্দিনা থেকে মেঘনায় পদার্পণ হোমনায় ডোবার পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু ধর্ম অবমাননাকারি বুয়েট শিক্ষার্থী শ্রীশান্তের জামিন নামঞ্জুর ৮ ঘণ্টা ঘুম হলেও কেন সকালে ক্লান্ত লাগে?
ব্রেকিং নিউজ:

কুমিল্লা জেলার প্রতিটি থানায় সংবাদদাতা নিয়োগ দিচ্ছে জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘কুমিল্লার কথা’। আপনি যদি সাংবাদিকতায় আগ্রহী হন, সত্য ও নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে চান, তাহলে এ সুযোগ আপনার জন্য। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন 'কুমিল্লার কথা' অফিসে বা নিন্মে দেয়া মোবাইল নাম্বারে।

পুলিশের সাথে রোহিঙ্গা কিশোরী উধাও  

মোহাম্মদ আবু নাছের,
Update Time : বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৪৫ অপরাহ্ন

 

 

মোহাম্মদ আবু নাছের, ব্যুরো চীফ নোয়াখালী :

 

নোয়াখালীতে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে হাসপাতাল থেকে এক রোহিঙ্গা কিশোরী ৭দিন ধরে উধাও রয়েছে।

 

গত বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের রোহিঙ্গা ইউনিটে এই ঘটনা ঘটে।

 

পালিয়ে যাওয়া কিশোরীর নাম খতিজা মুন্নি (১৫)। সে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ১২নং ক্লাস্টারের আবুল কালামের মেয়ে।

 

একাধিক সূত্রে জানা যায়, পুলিশ কনস্টেবল রিয়াজুর রশিদ ওরফে নয়ন (২৭) ভাসানচর থানায় কর্মরত ছিলেন। ওই সময় ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কিশোরী খতিজার সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে অনেক দিন ধরে মুঠোফোনে তাদের প্রেমের সম্পর্ক চলে। অভিযোগ রয়েছে, কনস্টেবল নয়ন ভাসানচরে দায়িত্বে থাকাকালীন নারীদের সাথে অনৈতিক সম্পর্কে জড়িত থাকার পাশাপাশি মদ, গাঁজা সেবন করে নেশাগ্রস্ত ছিল। মাসখানিক আগে নয়নকে ভাসানচর থানা থেকে ক্লোজ করে নোয়াখালী পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়। গত বৃহস্পতিবার থেকে নয়নকে নোয়াখালী পুলিশ লাইন রোল কলে পাওয়া যাচ্ছে না।

 

নোয়াখালী জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাসুম ইফতেখার বলেন, ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের রোহিঙ্গা ইউনিট থেকে একজন রোহিঙ্গা কিশোরী পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি হাসপাতাল থেকে আমাকে জানানো হয়। আমাদের কাজ হচ্ছে চিকিৎসা দেওয়া। তাকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব পুলিশের। বিষয়টি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে পুলিশকে জানানো হয়েছে।

 

নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। তবে রোহিঙ্গা কিশোরী নিখোঁজের বিষয়টি তার পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। তবে পুলিশ সদস্য অনুপস্থিত আছে এটা সত্য। ইন-ডিসিপ্লিন ও কর্তব্য কাজে উদাসীনতার কারণে তাকে ভাসানচর থানা থেকে নিয়ে আসা হয়েছে।